অর্ডার করতে চাই

গ্রিন টি-এর প্রধান উপকারিতা:

• গ্রিন টিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (বিশেষ করে ক্যাটেচিন) থাকে, যা শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি কোষের ক্ষতি রোধ করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।
• গ্রিন টি মেটাবলিজম (বিপাক প্রক্রিয়া) বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, যা শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে সহায়ক। এটি চর্বি পোড়ানোর প্রক্রিয়া দ্রুত করে এবং বিশেষ করে পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে।
• গ্রিন টিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং পলিফেনলস হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক এবং কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
• গ্রিন টি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এটি ইনসুলিনের প্রতিক্রিয়া উন্নত করে এবং শরীরের শর্করা শোষণ কমাতে সাহায্য করে ।
• গ্রিন টি হজমে সহায়তা করে এবং পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। এটি গ্যাস, অ্যাসিডিটি বা বদহজমের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখে।
• গ্রিন টি ত্বকের জন্যও উপকারী। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ ত্বককে বয়সজনিত দাগ, রিংকেল বা শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে। এটি ত্বককে উজ্জ্বল রাখে এবং ব্রণ বা ফুসকুড়ি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
• গ্রিন টি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা ক্যাফেইন এবং এল-থিওনিন মনোযোগ এবং মেমোরি বাড়াতে সহায়তা করে, এবং এটি মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে।
• এল-থিওনিন নামক অ্যামিনো অ্যাসিড গ্রিন টিতে মস্তিষ্কের স্নায়ু সিস্টেমকে শান্ত করে, ফলে এটি মানসিক চাপ বা উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে এবং শান্তি অনুভব করতে সহায়ক।
• কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে গ্রিন টি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং পলিফেনলস ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সহায়তা করে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্যান্সারের বিকাশ রোধ করতে সাহায্য করতে পারে।

অর্গানিক গ্রিন টি